তথ্যসুত্র : উইকিপিডিয়া

“সজনে” গাছের পাতাকে বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে পুষ্টিকর হার্ব গবেষকরা একে নিউট্রিশন্স সুপার ফুড বলে থাকেন।

শ্বাসকষ্ঠ, মাথা ধরা, মাইগ্রেন, আর্থাইটিস এবং চুলপড়া রোগের চিকিৎসায় ও সজনে পাতার গুঁড়া কার্যকর ভূমিকা রাখে। তাছাড়া এটি অন্ধত্ব, এ্যানেমিয়া, রক্তস্বল্পতা সহ বিভিন্ন ভিটামিন ঘাটতি জনিত রোগের বিরুদ্ধে বিশেষ হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে।

যুগ যুগ ধরে প্রায় ৩০০ রোগের প্রতিরোধক হিসেবে সজিনা পাতার অবদান বিস্ময়কর যা পরীক্ষিত।শরীরের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে সজনে পাতার গুঁড়া দারুণ উপযোগী। এতে ৩৬ টির মত এন্টি-ইনফ্ল্যামমেটরি বৈশিষ্ট্য আছে। তাছাড়াও এটি অকাল বার্ধক্যজনিত সমস্যা দূর করে এবং ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

সজনে পাতার স্বাস্থ্য উপকারিতা

* উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

* ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

* ৩০০ রোগের ঔষধ হিসাবে কাজ করে।

* এটির এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। এটি যকৃত ও কিডনী সুস্থ্য রাখতে এবং রূপের সৌন্দর্য বর্ধক হিসেবেও কাজ করে থাকে।

* রক্তে কোলেস্টেরল কমায়।

* এসিডিটি বা গ্যাস্ট্রিক নিয়ন্ত্রণে রাখে।

* ওজন কমাতে সহায়তা করে।

* শরীরে কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও অন্যতম অবদান রাখে।

* রক্ত স্বল্পতা দুর করে।

* ত্বকের জন্য উপকারী।

* ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর করে।

* এটি শরীরের হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে পুষ্টিবর্ধক হিসেবে কাজ করে।

প্রতি গ্রাম সজনে পাতায় একটি কমলার চেয়ে সাত গুণ বেশি ভিটামিন সি, দুধের চেয়ে চার গুণ বেশি ক্যালসিয়াম ও দুই গুণ বেশি প্রোটিন, গাজরের চেয়ে চার গুণ বেশি ভিটামিন এ এবং কলার চেয়ে তিন গুণ বেশি পটাশিয়াম বিদ্যমান। ফলে এটি অন্ধত্ব, রক্তস্বল্পতা সহ বিভিন্ন ভিটামিন ঘাটতি জনিত রোগের বিরুদ্ধে বিশেষ হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে। এতে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে এবং পালংশাকের চেয়ে তিন গুণ বেশি আয়রণ বিদ্যমান, যা এ্যানেমিয়া দূরীকরণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

আমাদের উপর কেন আস্থা রাখবেন ??

* গ্রাম থেকে সংগ্রহ করা শতভাগ ন্যাচারাল সজিনা পাতা নিজেদের তত্বাবধানে স্বাস্থ্য সম্মত পরিবেশে রোদে শুকিয়ে গুড়া করা হয়।

* সারা বাংলাদেশে কুরিয়ারের মাধ্যমে হোম ডেলিভারি পাবেন ।

* যে কোন সময় আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন ।